প্রতি বছর আগস্ট মাসের প্রথম রবিবার পালিত হয় বন্ধু দিবস। এই দিনে বন্ধুরা একে অপরকে উপহার দিয়ে থাকেন। আড্ডায়, আয়োজনে সবাই দিনটা কে বিশেষ ভাবে উদযাপন করে থাকেন। অন্যদিনের চেয়ে নিজেদের মধ্যে বেশি সময় কাটান, আড্ডা গল্পে সবাই মেতে উঠেন।
জানেন কী কিভাবে এই দিবসটির উৎপত্তি হলো? দিবসটির পেছনের গল্প জেনে আসি চলুন। বেশ কিছু ইতিহাসের তথ্য অনুযায়ী, ধারণা করা যায় ১৯৩০-৪০ সালের মধ্যবর্তী কোনো এক সময়েই বন্ধু দিবস পালন করা শুরু হয়।
১৯১৯ সালে হলমার্ক কার্ডের প্রতিষ্ঠাতা জয়েস হল ফ্রেন্ডশিপ ডে উদযাপনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন এমনটিই জানা যায়। তখন অগাস্টের প্রথম রবিবার সবাই বন্ধুদের কার্ড ও উপহার পাঠিয়ে এই দিবস উদযাপন করতো। আর সেখান থেকেই ধারণা করা হচ্ছে যে, আগস্টের প্রথম রবিবার বন্ধু দিবস পালনের প্রথা এসেছে।
আবার জানা যায়, ১৯৫৮ সালের ২০ জুলাই বিশ্বব্যাপী বন্ধুত্ব দিবস পালনের চিন্তা ডা. র্যামন আর্টেমিও ব্রাকোর মাথায় আসে। বন্ধুদের সঙ্গে মিলে তিনি গড়ে তোলেন মেরি গ্রুপ ওয়ার্ল্ড ফ্রেন্ডশিপ ক্রুসেড। সংস্থাটি জাতি, বর্ণ, ধর্ম, ভাষা, লিঙ্গ নির্বিশেষে নিঃস্বার্থ বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য কাজ করে। এরপর ১৯৯৮ সালে রাষ্ট্রসংঘ তৎকালীন সাধারণ সচিব কোভি আন্নানের স্ত্রী ন্যান আন্নান উইনি দ্য পু কার্টুন চরিত্রকে বন্ধুত্বের দূত হিসেবে চিহ্নিত করেন।
১৯৫৮ সালের ৩০ জুলাই প্রথম ফ্রেন্ডশিপ ডে উদযাপিত হওয়র পর ‘জেনারেল অ্যাসেম্বলি অফ দ্য ইউনাইটেড নেশন’ ২০১১ সালের ৩০ জুলাই দিনটি আন্তর্জাতিক বন্ধু দিবস হিসেবে ঘোষণা করে রাষ্ট্রসংঘ।
বন্ধু দিবসে বন্ধুদের ফুল, কার্ড, ফ্রেন্ডশিপ ডে ব্যান্ড ইত্যাদি উপহার দিয়ে বন্ধুদের প্রতি ভালোবাসা জ্ঞাপন করা হয়। একেক দেশে একেক তারিখে বন্ধু দিবস পালিত হয়।
১৯১৯ সালে হলমার্ক কার্ডের প্রতিষ্ঠাতা জয়েস হল ফ্রেন্ডশিপ ডে উদযাপনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন এমনটিই জানা যায়। তখন অগাস্টের প্রথম রবিবার সবাই বন্ধুদের কার্ড ও উপহার পাঠিয়ে এই দিবস উদযাপন করতো। আর সেখান থেকেই ধারণা করা হচ্ছে যে, আগস্টের প্রথম রবিবার বন্ধু দিবস পালনের প্রথা এসেছে।
আবার জানা যায়, ১৯৫৮ সালের ২০ জুলাই বিশ্বব্যাপী বন্ধুত্ব দিবস পালনের চিন্তা ডা. র্যামন আর্টেমিও ব্রাকোর মাথায় <
Newsofdhaka24.com / News
আপনার মতামত লিখুন: